ইউটিউব ওয়েব ২.০ এর কর্ণধার ইউটিউব বর্তমান ইন্টারনেট প্রস্তুতির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও শেয়ারিং সাইট যা এর সদস্যদের ভিডিও আপলোড, দর্শন আর আদান-প্রদানের সুবিধা প্রদান করে। এই আসন আরো আছে ভিডিও পর্যালোচনা, অভিমত প্রদান সহ নিয়ন্ত্রণ সুবিধা।
আনুমানিক ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটির মালিক ছিলেন প্রধান পেপ্যাল প্রতিষ্ঠানের তিন প্রাক্তন চাকুরীবী, চ্যাড হারলি, স্টিভ চ্যন আর বাংলাদেশী বংশদ্ভু জাওয়েদ করিম।
ইউটিউব কোন টাকা না নিয়ে অনেক রকমের ভিডিও অনলাইন মোবাইল বা কম্পিউটার দেখতে দেয়। এখানে আপনি সব ভিডিও, গান, সিনেমা, সিরিয়েল, টিউটোরিয়াল ভিডিও এবং অনেক অনেক ভিডিও আপনি দেখতে পারবেন।
আর, সোজাভাবে বলতে গেলে ইউটিউব এমন একটি ওয়েবসাইট যে পুরো দুনিয়াতে ফ্রিতে অনেক ভিডিও বা সিনেমা অনলাইন লাইভ (লাইভ) দেখতে দেয়।
এখন, ইউটিউবে যে ভিডিওগুলি আপ্নে বিশ্বন সেগুলি সেখানে আসে? কে ইউটিউব এ সেই ভিডিওগুলি আপলোড করে?
এই প্রশ্ন উত্তর, “আমার আর আপনার মতন”। হে, আমার এবং আপনার মত ইউটিউবে ভিডিও আপলোড ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে।
ইউটিউব এর একটি ভিডিও ইউটিউব গঠনের মত। যেভাবে আমরা ফেসবুকে বা টুইটারে স্থাপন করতে চাই তার ইউটিউবে গঠনে একটি ইউটিউব করতে পারে।
একটি ইউটিউব বহিঃপ্রকাশের পর আপনার একটি ভিডিওর নাম থাকবে এবং সেই ভিডিওটি সংযোজিত হবে। আপনি আপনার দেখুন আপনার আপলোড করা সবকয়টা ভিডিও নেটওয়ার্কনিতে চেষ্টা করুন।
তাহলে সোজা সোজি ভাবে, একটি ইউটিউব চ্যানেল দ্বারা আপনার একটি ইউটিউব তার নিজের ভিডিও ইউটিউব এ আপলোড করতে পারবে এবং সেই ভিডিওটির মাধ্যমে আপনার আপলোড ভিডিও দেখতে পারবেন।
ইউটিউব এ এ এবং চ্যানেল যেভাবে খুলবেন ?
১। একটি জিমেইল এ অবশ্যই
২। youtube.com এগিয়ে সাইন ইন এ জিমেইল এ ডিসকাউন্ট লগইন করতে হবে
৩। লগইন করার পর চ্যানেল তৈরি করুন অপশন ক্লিক করতে হবে
তাদের দেওয়া ধাপগুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
৪। ভিডিওটি আপলোড করে সম্পূর্ণ করুন।
৫। ঠিক করতে হলে অবশ্যই ভেরিফাই করতে হবে। অন্যথাই ইনকাম সম্ভব না। যাচাই করুন এর জন্য স্ট্যাটাস এবং বৈশিষ্ট্য প্রদান যাচাইকরণ বিকল্প এ করতে হবে মোবাইল নম্বর দিয়ে অবশ্যই ক্লিক ভেরিফাই করতে হবে।
৬। চ্যালেনের সঠিক নাম নির্বাচন করতে চাইলে অবশ্যই মান্যতার বিষয়ে আলোচনা করতে হবে, তবে যে বিষয়ের উপর ভিডিও আপলোড করবেন সে সাথে মিলিত করতে পারবেন ভিডিওটি স্ক্রিপ্টের ভিডিও স্ক্রিপ্টে সাহায্য করবে।
আপনি অবশ্যই আপনি যে বিষয়ের ভিডিও তৈরি করতে পারবেন, সেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা উচিত।
ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরির জন্য ভিন্ন ভিডিও ভিডিও তৈরি করা উচিত।
৭। এর জন্য একটি নির্দিষ্ট ট্যাগ ব্যবহার করা ভালো সাধারনত গোপন ট্যাগ করতে, ব্যবহারকারীরা আপনার ভিডিওটি ব্যবহার করে সহজে খুজে দেখুন।
ইউটিউব ব্যবহারকারী যখন আপনি যখন একটি ট্যাব ব্যবহার করবেন তখন এই ধরনের ট্যাগ ব্যবহার করে সার্চ করবে তখন আপনার ভিডিওটি সার্চ এ দেখতে দেখতে। আপনার ভিডিও এর প্রতি আকৃষ্ট দর্শক থাকবে।
ভালো ট্যাগ সার্চের জন্য TubeBuddy, BidIQ এই একটেশন ব্যবহার করতে পারেন।
এতক্ষণ জানালাম দেখুন ক্রিয়েট করতে এবং তার খুটি-নাটি কিছু বিষয়।
এইবার জানাবেন আপনি দেখতে পাবেন।
ওপেন করে ভিডিও আপলোড করতে কিন্তু আয় শুরু হবে না এর জন্য অবশ্যই ইউটিউব এর কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে।
আপনার ভিডিওটি তখনই আয়ের জন্য প্রস্তুত হবে যখন আপনি ইউটিউব এর মনিটাইজেশন (নগদীকরণ)
আর আপনি তখনই আবেদন করতে পারবেন যখন আপনার ভিডিওটি সাবইব 1000 পূর্ণ হবে ভিউ এর সময় 400 কোন ঘন্টা পূর্ণ হবে এর পূর্বে স্ক্রিপ্ট করা হবে না। এর জন্য অবশ্যই অনেক লাগতে পারে কিন্তু আপনি যদি ধৈর্য ধরে শর্ত পূরণ করতে আবেদন করতে পারেন আপনার আবেদন গৃহীত হয়। তাহলে আপনি ফাউন্ডেশন অনেক টাকা দিতে পারবেন।
এই বার জানাব কি ভাবে ইউটিউবে ভিডিও থেকে আয় করা যায়।
গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে
জানতে চাইলে গুগল এডসেন্স আবেদন গৃহীতের মাধ্যমে পাসের আয় শুরু হয়। ইউটিউব থেকে আয়ের প্রধান উপায় গুগল এডসেন্স। গুগল এডসেন্স যখন তাদের বিভিন্ন এডস এর প্রযোজনা শুরু করবে তখন তারা আপনাকে নির্দিষ্ট এমাউন্ট প্রদান করবে। আপনার জন্য 2 থেকে 5 ডলার এবং তার কমবেশি হতে পারে আর আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে
ইউটিউব থেকে আয়ের আর্থিক প্রকাশের মাধ্যমে হচ্ছে অ্যাফিয়েট মার্কেটিং। এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোম্পানির পণ্য আপনার ডিসক্রিপশন এ দিতে হবে। এখন কেউ যদি লিঙ্ক লিঙ্ক থেকে কোন পণ্য ক্রয় করে তখন তার সরবরাহকারী কোম্পানি আপনাকে একটি নির্দিষ্ট অর্থ প্রদান করবে যার অর্থ আয়ের জন্য আপনার প্রতিনিধি গঠন করতে হবে অন্যথায় তারা আপনার গোপনে তাদের লিংক দিতে হবে না।
পণ্য রিভিউ এর মাধ্যমে
নিজের ভিডিওতে কোন কোম্পানির পণ্যের উপর কয়েকটি সেকেন্ডের একটি ভিডিও ব্রিফিং এর মাধ্যমে রিভিউ পণ্যের প্রচারের অর্থ গ্রহণ করা যায় এটিও ভুল ভালো মাধ্যমে।
স্পন্সর ভিডিওর মাধ্যমে
অনেক কোম্পানি তাদের পণ্যের ভালো প্রচারণার জন্য তৈরি ইউটিউব সংযোজন করুন। স্প্রে ভিডিও পাবসের জন্য বারংবার কোম্পানির পণ্যের সুবিধার জন্য ভিডিও প্রযুক্তির ভিডিও তৈরি করে নিজের ভিডিও প্রকাশ করে তাদের পণ্যের ভিউয়ার পাওয়ার জন্য অর্থ দিয়ে থাকে।
কেউচাইলে নিজের তৈরি পণ্য সেবা বা নিজের ভিডিও তৈরি করে তা প্রকাশ করতে পারে ভিডিও থেকে।
এতক্ষণ আমরা জানলাম কিভাবে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড আয় করা যায় আর এর ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিষয় সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রচারতা বাড়াতে হবে।
এই তথ্য জানাতে ভিডিওটি গঠন করা যাবে সাবাইবার বৃদ্ধির মাধ্যমে।
প্রথমতঃ আপনাকে বিষয়ের উপর ভিডিও বানাতে হবে যার প্রতি বর্তমান দর্শকদের বেশি বেশি আগ্রহের জন্য আপনি ইউটিউ সার্ব এচ করতে পারেন কোন ক্যাটাগরির ভিডিও এর লাইক সংখ্যা বেশি। সেই ধরনের ভিডিও আপলোড করতে পাসকর্তৃপক্ষের বেশি থাকবে।
দ্বিতীয়তঃ ভিডিও এর গাফিক ও সাউন্ড এর অবশ্যই অবশ্যই পূর্বসম্ভব ও পরিচ্ছন্ন উন্নত করার চেষ্টা করতে হবে, এর জন্য ভালো কোয়ালিটির কোয়ালিটি স্পোর্টিং ও এডি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। মনে রাখবেন দর্শকরা সবসময় একটা পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর গ্রাফিক্সের ভিডিও দেখতে পছন্দ করে আপনি নিজেও আপনার ভিডিও এর গুণের দিকে নজর রাখতে হবে।
তৃতীয় সাবটাই বৃদ্ধির জন্য এটি অনেক মানুষের কাছে দেখার ভিডিও এর ব্যবস্থা করতে হবে। আপনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহায্য নিতে পারেন। আপনার ভিডিও লিংকটি বিভিন্ন যোগাযোগের মাধ্যম যেমন টুইটার গুগল প্লাস ইত্যাদি শেয়ার করতে পারেন। অনেক মানুষের কাছে পরিচিতি বাড়াতে তখন আপনার ভিডিও পছন্দ করবে। তখনই তারা আপনার ইউটিউব সাব স্ক্রাইব করবে। আর ভিডিও দেখার জন্য সাবইব বাড়াবে আর সাথে ভিডিওটি গঠন করবে।
আর আপনার সাবইবার ও উন্নয়নতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আপনার নিজের সাবটাই বাড়াতে পারবেন এবং আপনিও একজন সফল ইউটিউবার হতে পারবেন।
চলতে চলতে চলতে চলতে চলতে সফল ইউটিউ নাম ও তাদের আয়ের
আন্তর্জাতিক নয় বর্তমান আমাদের বাংলাদেশ অনেক সফল ইউটিউবার চেষ্টা চালিয়েও ধৈর্য ধরলে আপনি একজন সফল হতে পারবেন।
শুধুমাত্র গড়ে তোলার জন্য রাঙ্কিং এড ক্যাটাগরির ভিডিও বানাবেন না। যদি না আপনার সে বিষয়ে কোনো মতামত না থাকে এমন কোনো ভিডিও বানাবেন যে আপনি ভালো করতে পারবেন, বিশ্বাস করেন যে অনেকগুলো ভিডিও এর ওপর গঠন করার জন্য উপযুক্ততা। অন্যথায় কখনো সফল হতে পারবে না।
সতর্কতাঃ
কপিরাইট ভিডিও আপলোড করা থেকে অবশ্যই নিরাপত্তা থাকবে।
সবশেষে বলে যে কোন লক্ষ্যে শান্তিতে হলে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে আর তার জন্য অবশ্যই সঠিক ধৈর্যশীল হতে হবে এবং ইচ্ছা করতে হবে এক সময় আপনার চেষ্টা করার চেষ্টা করতে সেখানে চেষ্টা করতে হবে মনে রাখতে পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি আর কি না আশা করি।
বিস্তারিত দেখতে এখানে ক্লিক করুন