বৃষ্টি
এবার বর্ষাকালে তেমন বৃষ্টি না হলেও শরতের এ সময় প্রায়ই বৃষ্টি হয়। অনেক সময় হঠাৎ বৃষ্টি হওয়ার কারণে সঙ্গে ছাতা বা রেইনকোট না থাকায় ভিজতে হয়ে থাকে।(বৃষ্টি)
আবার অনেকে শখের বশেও বৃষ্টিতে ভিজে থাকে। এর অনেক উপকারিতা থাকলেও, অসময়ের বৃষ্টিতে ভিজে অনেকেই আবার সর্দি-জ্বরে ভোগে থাকে।
বৃষ্টিতে ভেজার পর হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিতে পারেন। এতে জীবাণু ও সংক্রমণ থেকে রেহাই পাওয়া যায়।শরীরের ভেজা কাপড় ঘরে ফিরে দ্রুত বদলে ফেলবেন।
ভেজা কাপড় দীর্ঘক্ষণ পড়ে থাকলে ফ্লু সংক্রমণ ঘটতে থাকে। আবার নিউমোনিয়া হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যেতে পারে।ভেজা মোজা ও অন্তর্বাস দ্রুত খুলে ফেলবেন।(বৃষ্টি)
যত দ্রুত সম্ভব বৃষ্টিতে ভেজার পর পা ধুয়ে নিবেন। বৃষ্টির পানির সঙ্গে মিশে থাকা রাস্তার সব নোংরা জীবাণু পায়ে লেগে থাকতে পারে বৃষ্টি।
বৃষ্টি
সবচেয়ে ভালো হয় পা গরম পানিতে ভিজিয়ে লবণ দিয়ে স্ক্রাব করে নিবেন।গোসলের সময় অ্যান্টিসেপটিক সাবান ব্যবহার করা ভালো।
এতে যে কোনো জীবণু ধ্বংস হয়।ভেজা চুল দ্রুত হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করে শুকিয়ে নিবেন।গোসলে পর ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন।
এরপর সময় করে নিজেকে ফিট রাখতে কিছু স্ট্রেচিং এক্সারসাইজ করে নিন। এতে শরীর গরম হবে ও রক্ত সঞ্চালনের উন্নতি ঘটবেআর অবশ্যই শরীর গরম রাখতে এক কাপ চা পান করে নিবেন।
গরম স্যুপও খেতে পারেন তখন। তাহলে অনেকটাই আরাম বোধ পাবেন।(বৃষ্টি)
এই বর্ষা মৌসুম। স্বাভাবিকভাবেই মনে প্রশ্ন আসতে পারে, বৃষ্টির পানি পান করা কতটা নিরাপদ আমাদের জন্য? সংক্ষিপ্ত উত্তর হলো: সবসময় এটি নিরাপদ নয় তবে কখন নিরাপদ, কখন নয়- চলুন জেনে নেই।
বৃষ্টি
বৃষ্টির পানি পরিষ্কার হয়ে থাকলে, পান করায় ভুল কিছু নেই বলেই চলে। প্রকৃতপক্ষে, বিশ্বের অনেক সম্প্রদায় পানীয় জলের প্রাথমিক উৎস হিসেবে বৃষ্টির পানির ওপর নির্ভর করে থাকে ।
কিন্তু তাই বলে, বৃষ্টির সব ধরনের পানি পান করা যায় না।
বৃষ্টি মাটিতে পড়ার আগে বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে আসে, তাই এটি বাতাসের যে কোনো দূষক ধারণ করতে পারবে।(বৃষ্টি)
বায়ুমণ্ডলে ধুলোবালি এবং অনেক ক্ষতিকর পদার্থ থাকে যেগুলো বৃষ্টির ফোঁটার সঙ্গে সহজেই মিশে যেতে পারেও।
বায়ুদূষণ বেশি এমন এলাকার বৃষ্টির পানি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হয়ে থাকে। রাসায়নিক কারখানা রয়েছে, বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে এমন এলাকায় বৃষ্টির পানি পান না করাটাই ভালো হয়।
বৃষ্টি
একইভাবে গাছপালা বা বাড়িঘর ছোঁয়া বৃষ্টির পানিও পান করা উচিত নয়।
আবার বৃষ্টির পানি শতভাগ পরিষ্কার- নিশ্চিত হলে তবেই পান করতে পারবেন। এছাড়া অনেক সময় কলের পানির তুলনায় বৃষ্টির পানি কম দূষিত হয়ে থাকে।বৃষ্টির পানির গুণমান উন্নত করতে দুটি কাজ করতে থাকে।
বৃষ্টির পানি ফুটিয়ে নেওয়া বা পানি ফিল্টার করে পান করা ভালে। পানি ফুটানো হলে প্যাথোজেনগুলো ধ্বংস হয়ে যায়। ফিল্টারের ফলে ধূলিকণাসহ অন্যান্য দূষকগুলো দূর হয়ে থাকে।
কিন্তু বৃষ্টির পানি পরিষ্কার হয়ে থাকলে, পান করায় ভুল কিছু নেই।
বৃষ্টি
প্রকৃতপক্ষে, বিশ্বের অনেক সম্প্রদায় পানীয় জলের প্রাথমিক উৎস হিসেবে বৃষ্টির পানির ওপর নির্ভর করে থাকেন।
বৃষ্টি মাটিতে পড়ার আগে বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে আসে, তাই এটি বাতাসের যে কোনো দূষক ধারণ করতে পারবে।
বায়ুমণ্ডলে ধুলোবালি এবং অনেক ক্ষতিকর পদার্থ থাকে যেগুলো বৃষ্টির ফোঁটার সঙ্গে সহজেই মিশে যেতে পারে।
বায়ুদূষণ বেশি এমন এলাকার বৃষ্টির পানি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হয়ে থাকে।
রাসায়নিক কারখানা রয়েছে, বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে এমন এলাকায় বৃষ্টির পানি পান না করাটাই ভালো। একইভাবে গাছপালা বা বাড়িঘর ছোঁয়া বৃষ্টির পানিও পান করা।
বৃষ্টি
বৃষ্টির পানির গুণমান উন্নত করতে দুটি কাজ করতে পারতে পারে বৃষ্টি । বৃষ্টির পানি ফুটিয়ে নেওয়া বা পানি ফিল্টার করে পান করা যায়। পানি ফুটানো হলে প্যাথোজেনগুলো ধ্বংস হয়ে যায়।
ফিল্টারের ফলে ধূলিকণাসহ অন্যান্য দূষকগুলো দূর হয়।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, বৃষ্টির পানি কীভাবে সংগ্রহ করছেন তার ওপরও পানির মান নির্ভর করবে।
আকাশ থেকে সরাসরি বৃষ্টির পানি পরিষ্কার বালতি বা বাটিতে সংগ্রহ করতে পারে। বৃষ্টির পানি কমপক্ষে এক ঘণ্টা বসতে দিন যাতে এর ভারী উপাদানগুলো নিচে জমা হয়ে থাক।
এই সময় ভালো রান্না ও করতে পারেন কেননা এইটা খুব ভালো খাবার যেমন খিচুড়ি ভুনা। ভালো রান্না গরম খাবার এই সব কিছু আমাদের মনটা কে বেশ করে কারণ বৃষ্টি আমাদের সত্যি খুব ভালো লাগে তাই না।
আমাদের ওয়েব সাইট এর সাথে থাকুন প্রতিদিন নতুন আপডেট পাবার জন্য।