ব্লক করার নিয়ম
আসসালামুয়ালিকুম আজকে আমরা জানবো জামাতে ব্লক করা সম্পর্কে।আজকে আমরা ব্লক এর যাবতীয় এ টু জেট সবকিছু জানার চেষ্টা করব।
ডিপ কালার ব্লক করার উপকরণ গুলো নিম্নে দেওয়া হল উপকরণ :
১। নিউটেক্স: ঃ 4 চা চামচ
২। বাইন্ডার ঃ 2 চা চামচ
৩। NK পিকচার ঃ 2 চা চামচ
৪। এপ্রিটন ঃ এক চা চামচ
৫। একরামীন কালার ঃ এক চা চামচ
মিশ্রন পদ্ধতি ঃ একটি সমতল পাত্রে সব উপকরণ গুলো মিশিয়ে নিতে হবে।নিউট্রিক,বাইন্ডার,এন কে পিকচার, এ
এপ্রিটন,একসাথে দিয়ে একটি পাত্রে সুন্দর ভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।একদম ভালো করে যাতে কোন দলা বা কোন কিছু না থাকে তাতে।
4 টি উপকরণ একসাথে মিলে নিতে হবে।এইবার এক্রামিন কালার সবার শেষে দিতে হবে।1 চা-চামচ এক্রামিন কালার দেওয়ার পর আবার পুনরায় ভালো করে সুন্দর করে মিশিয়ে নিতে হবে।
এখন রংটা ব্লক করার জন্য উপযোগী।রঙ যদি ঘন হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে আমরা এন্ড কে অথবা বাইন্ডার দিয়ে পাতলা করে নিতে পারব।
ভুলেও কিন্তু আমরা আবার পানি ব্যবহার করব না এখানে কিন্তু কোন রকমের পানি ব্যবহার করা যাবে না।আর রঙ যদি দেখি আমরা বেশি পাতলা হয়ে যাচ্ছে তো সেই ক্ষেত্রে আমরা নিউ ট্রিক্স দিয়ে রংটাকে ঘন করে নিতে পারব।
ব্লক করার নিয়ম
এখন আমরা চলে যাব লাইট কালার ব্লগে যেটা আমরা লাইট কালার কাপড়ের মধ্যে করতে পারি। ব্লগগুলো করলে লাইট কালারের উপরে সুখ খুব সুন্দর লাগে এবং ফোটে।
ব্লগ লাইট কালার করার উপকরণ নিম্নে দেওয়া হলঃ
উপকরণ ঃ
১। হোয়াইট পেষ্ট ঃ 2 চা চামচ
২। রাবার পেষ্ট ঃ ২ চা চামচ
৩। NK পিকচার ঃ ২ চা চামচ
৪। বাইন্ডার ঃ ২ চা চামচ
৫। এপ্রিটন ঃ এক চা চামচ
৬। একরামীন কালার ঃ ১ চা চামচ অথবা পরিমাণ মত
মিশ্রন প্রক্রিয়া: একটি সমতল পাথরের পাঁচটি উপকরণ হোয়াইট পেস্ট, রাবার বেস্ট,এন্ড কে পিকচার, বাইন্ডার, এপ্রিটন, একসাথে দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে।
তারপর এর মধ্যে দিয়ে দিতে হবেদিয়ে দিতে হবে এক চা-চামচ অথবা পরিমাণমতো এক্রামিন কালার।পুনরায় ভালো করে সুন্দর করে রংটাকে মিশিয়ে নিলে আমাদের রংটা প্রিন্টের উপযোগী হবে।
এই ক্ষেত্রে রং যদি বেশি ঘন হয়ে যায় আমরা এন্ড কে অথবা বাইন্ডার দিয়ে পাতলা করে নিতে পারি এবং পাতলা করে নিতে হবে।
রঙ যদি বেশি পাতলা হয়ে যায়। সেই ক্ষেত্রে আমরা হোয়াইট পেস্ট বাড়াবার পেস্ট দিয়ে ঘন করে নিতে পারি।
ব্লক করার নিয়ম
এখন আমরা চলে যাব ব্লগের মেটানিক কালারের উপর কথা বলতে।মেটানিক কালার করার উপকরণ নিম্নে দেওয়া হল :
উপকরণ:
১I F53 ঃ ৪ চা চামচ
২। রাবার পেষ্ট ঃ ২ চা চামচ
৩। NK পিকচার ঃ ২ চা চামচ
৪। বাইন্ডার ঃ এক চা চামচ
৫। এপ্রিটন ঃ এক চা চামচ
৬। আপসান ঃ পরিমাণ মত
মিশ্রণ প্রক্রিয়া: একটি সমতল পাত্রের উপর পাঁচটি রং একসাথে ভালো ভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।
পাঁচটি উপকরণগুলো হল F53,রাবার টেস্ট,এন্ড ক্যাপচার, বাইন্ডার এপ্রিটন সবগুলো উপকরণ একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে।এরপর এর মধ্যে দিয়ে দিতে হবে পরিমাণমতো অপসান।
অপশন দেওয়ার পর পুনরায় ভালোভাবে সুন্দর করে মিশিয়ে নিতে হবে মেশানোর পর এই রংটা প্রিন্ট করার উপযোগী হয়ে যাবে।
এই ক্ষেত্রে আমরা যদি দেখি রং ঘন হয়ে গেছে তখন আমরা এনে অথবা ফাইন্ডার দিয়ে রংটাকে পাতলা করে নিব।
ব্লক করার নিয়ম
আর যদি দেখি পাতলা হয়ে গেছে সেই ক্ষেত্রে আমরা এটার মধ্যে অপশান অথবা f 53 রংটাকে ঘন করে নিতে হবে।
এখন আমরা চলে যাব প্রিন্টিং পদ্ধতিতে প্রিন্টিং এর জন্য কিন্তু আমাদের অনেক কাজ আছে যেটা আমাদের শিখতে হবে। এগুলো যদি না জানা থাকে তাহলে কিন্তু আমরা ভালোভাবে প্রিন্টিং করতে পারব না।
আমাদের প্রিন্টে অসুন্দর আসবেনা। প্রথমে যে কাপড়টা আমরা ব্লক করব সেই কাপড়টা আমরা অবশ্যই ধুয়ে কাপড় থেকে আমার মুক্ত করে নেব।
ভালো করে কাপড়টাকে আয়রন করে নেব।এবার পলিথিনের ওপর চামচের সাহায্যে রঙ লাগিয়ে পলিথিন থেকে পছন্দমতো
ব্লক রঙ লাগিয়ে কাপড়ের ওপর চাপ ব্লক হয়ে যাবে।এখন প্রিন্ট করা কাপড় টি চার থেকে পাঁচ দিন শুকিয়ে কাপড়ে উল্টাদিকে ইস্ত্রি করে নিতে হবে।
প্রিন্টের দিক দিয়ে ইফতার করা যাবে না সেই ক্ষেত্রে রং টা নষ্ট হয়ে যেতে পারে কালার টা নষ্ট হয়ে যাবে
ব্লক করার নিয়ম
প্রিন্ট করা কাপড় টি 4 থেকে 5 দিন পর্যন্ত দোয়া যাবে না। মনে রাখা দরকার রং লাগানো পলিথিনের নিচে ফোম এবং কাপড়ে প্রিন্টের করার সময় কাপড়ের নিচে পেপার অথবা চট দিয়ে নিতে হবে।
নয়তো কাপড়ে ভালোভাবে ছাপ বসবে না। এখন আমরা অনেকেই ভাবতে পারি যে ব্লক করার জন্য যেই ডাইস অথবা ব্লগ গুলো আমাদের দরকার। সেগুলো তো আমরা অনেক সময় হাতের কাছে পাই না।
সে ক্ষেত্রে আমরা ভিজিটে ব্লক করতে পারি। ভেজিটেবিল ব্লক বলতে আমরা বুঝি আমাদের হাতের কাছে থাকা যে উপকরণ গুলো আছে সেগুলো থেকে চাইলে আমরা ব্লক করতে পারি।যেমন আলু হয়তোবা ভেন্ডি এরকম কিছু।
ভেন্ডি বা ঢেঁড়স কাটার পরে ওটার মধ্যে j-star টাইপ হয় সেটা দিয়ে আমরা ছোট ছোট স্টার করে ওটা দিয়ে ব্লক করতে পারি। আবার আলোটা কাটার পর আলোটা যেরকম গুগোল হয় তা দিয়ে আমরা গোল গোল আকারের ব্লক করতে পারি।
তো ঠিক এভাবে আমাদের আশেপাশে থাকা অনেক কিছু আছে যেটাতে আমরা ব্লগে অথবা ব্লক হিসেবে ব্যবহার করতে পারি।
ব্লক করার নিয়ম
## আবার আমরা চাইলে ব্লগের মাঝখানে যেখানে যেখানে আমাদের মনে হয়। যেখানে বসানো যেতে পারে সেখানে চাইলে আমরা ডলারও বসাতে পারি।
যে রকম দেখা যায় বাহির থেকে আমরা একটা ড্রেস কিনা এনি তার মধ্যে ব্লগের করার। ব্লক থেকে অনেক সময় আমরা ছোট ছোট ডলার দেখতে পাই আয়নার মত চিকচিক করে। আমরা
চাইলে ঠিক একই ভাবে আমরাও নিজ হাতে ডলার গুলো বসেয়ে নিতে পারে একদম বাহিরে কিনা ড্রেসের মতো।