শ্বাশুড়ি আর মায়ের তফাৎ

শ্বাশুড়ি আর মায়ের তফাৎ👇

একটি নবজাতকের মা এর আত্মকাহিনি :-

শ্বাশুড়ি- শিশির তেনা গুলা যতটা নেতা, শুকায় জানাই।

মা- রাখ অগুলা আমি ধুইতেছি।

শ্বাশুড়ি- বৌ ওরে গোসল করাও বেলা উপরে উপরে।

মা-গোসল করি তেল দিয়ে দিছি কোন জামাটা পরাবি।

শ্বাশুড়ি -বৌ ওরে কখনবা খিদা খুলি না আমার/

মা- এই দেখ গত ফিটার খালি শেষ।

শাবাশুড়ি-পালনে নিলে কান্না কে আমিও না।

মা- দেবার কাছে খাবো না আমি তোকে।

শ্বাশুড়ি- বৌ পটি আসছে দ্রুত।

মা-(আম্মু কি করো)- বাবা পটি করছি ধোয়াই ভয়।

শাশুড়ি – বাবু পানি খাবো গো।

মা- বাবুরে পানি পানিইলাম।

শ্বাশুড়ি- পটানটা এখনো ধোও নাই দাঁতে ফালাই রাখ কেন? সন্ধ্যায় ধুবা?

মা- উত্তরই এগুলা নিয়ে বেরিয়েছে

রাখ আমি ধুব।

শ্বাশুড়ি-কান্না করতেছে ধরো নেও।

মা-দে আমার কাছে কান্না করতাছে।

শ্বাশু বাবুর কাপড় গুলাও গো, ঠান্ডা হয়ে উঠি উঠা।

মা- সেল্ফে দেখ বাবুর জামা উঠায় গরম ভাজ করে রাখছি।

শাশুড়ি- আল্লাহ রে শিশি করে ভিজাইলো।

মা- আমার না ভাই ই তো শি করো নানু

শ্বাশুড়ি – গোসলের পানি নিয়ন্ত্রণ কেন?

মা-গোসলের পানি রেডি বাবুরে নিয়া আয়।

শাশুড়ি – এম্নেও কেন? এম্নে গোসল করাও কেন? এম্নে তেল দেব কেন? এম্নে মুছাও কেন? এম্নে জামা পারা কেন? এমন করলা কেন?

মা- পুলিশইলাম। গোসল করাইলাম। দিয়ে তেল নির্দেশ। মুছাই জামা পরা দিছি। সব কিছু এমন করে। এখন শিখি পরেরটা আমি নিজে না করি। 🙂

মা এটা না এটা ভালোবাসা, এটা একটা শব্দ, এটা একটা ভরসার জায়গা, এটা সকল সুখের আধার।
আর এই ভিডিও ঋন কখনো শোধ করা যায় না।

আপনাদের এই ধরনের গল্প বা কথা ভালো লাগলে কমেন্স করে জানাবেন।

আমাদের ফেসবুক পেইজ এ লাইক দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন

নতুন গল্প পাবার জন্য ওয়েব সাইটের নিয়মিত পোষ্ট গুলো দেখতে থাকুন।

সবাই ভালো থাকবেন পরবর্তী পোষ্ট কি দিবো কমেন্স করে জানান।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *